হবিগঞ্জের এক আলোকিত নারীর নাম আয়েশা আহমেদ
:: আবু সালেহ আহমদ ::
আছেন স্বপ্নের দেশ ব্রিটেনে। সেখানের নর্থ ওয়েষ্টে মহিলা ম্যাজিস্টেট হিসেবে বাঙ্গালীদের মধ্যে প্রথম সরকারী চাকরী পেয়ে বাঙ্গালী কমিউনিটিকে করেছেন সুমহান। তিনি একজন সুলেখকও বটে। এ পর্যন্ত প্রকাশিত বেশ কয়েকটি গ্রন্থ। তাঁর লিখা কবিতা গল্প প্রবন্ধ, উপন্যাস, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক লিখাগুলো দেশে বিদেশে বার বার প্রশংসিত হচ্ছে।
এপর্যন্ত তিনি পেয়েছেন অনেক পুরস্কার ও সন্মাননা। ছোট ভাই কাওছার আহমদ নিয়াজির মাধ্যমে পরিচয় হলে সহজেই বুঝতে পেরেছিলাম তিনি যে কতো উদার, ও বড় মাপের মানুষ।
বিগত ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে গুণী এই মহির্ষী নারীকে বানিয়াচং সাহিত্য পরিষদ, সাহিত্য কর্মে অবদানের জন্য তাঁকে সম্মাননা প্রদান করে ছিল। লন্ডনে অবস্থান করার কারণে গুণী এই মানুষটির কথা অনেকটা ভুলেই গিয়ে ছিলাম। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে লেখালেখির সুবাদে ক,দিন আগে আবার যোগাযোগ ঘটে মানবতাবাদী এই মানুষটির সাথে।
নির্মোহ নিরহংকারী প্রতিচ্ছবির এই মানুষটির বাড়ি হবিগঞ্জেরর লাখাই উপজেলায়।
হবিগঞ্জ বৃন্দাবন কলেজে পড়াশুনা শেষে ১৯৭২ সালে তিনি যুক্তরাজ্যে গমন করেন।বিয়ে হয় হবিগঞ্জের আরেক কৃতি সন্তান সামছু উদ্দিন আহমদ (এম বি এ) এর সাথে।
এ ধরনের গুনী, মানবতাবাদী মানুষরা আছেন বলেই আমরা পাই আলোর সন্ধান ।
লেখক: কবি, কলামিস্ট ও লোক গবেষক।